ইসলামী বর্ষপঞ্জির নির্ধারণে চাঁদের দৃষ্টিগোচর হওয়া অপরিহার্য। হিজরি বর্ষের মাসের সূচনা ও সমাপ্তি, এমনকি রোজার মত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতও চাঁদ দেখার সাথে নিবিড়ভাবে জড়িত। এজন্য রাসুল (সা.) যখন নতুন চাঁদ আবির্ভূত দেখতে পান, তখন কল্যাণ কামনায় বিশেষ দোয়া আদায় করতেন। সেই দোয়ার বাণীটি ছিল:
اَللهُ أَكْبَرُ اَللَّهُمَّ أَهِلَّهُ عَلَيْنَا بِالْأَمْنِ وَالْإِيْمَانِ وَالسَّلاَمَةِ وَالْإِسْلاَمِ وَالتَّوْفِيْقِ لِمَا تُحِبُّ وَتَرْضَى، رَبِّىْ وَرَبُّكَ اللهُ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমানি, ওয়াস সালামাতি ওয়াল ইসলাম, রাব্বি ওয়াল রাব্বুকাল্লাহ।
অর্থ: “হে আল্লাহ! তুমি ঐ চাঁদকে আমাদের ওপর উদিত করো নিরাপত্তা, ঈমান, শান্তি ও ইসলামের সঙ্গে। (হে চাঁদ) আমাদের ও তোমার পালনকর্তা, আল্লাহ।”
তালহা ইবনে উবাইদুল্লাহ (রা.) এর বর্ণনায় জানা যায়, মহানবী (সা.) যখন নতুন চাঁদ দেখতেন, তখন এই দোয়া আদায় করতেন।
%20(1).png)